আর্থ-সামাজিক সূচকের অগ্রগতিতে বিশ্বে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত বাংলাদেশ

প্রকাশিত: ১:১৯ পূর্বাহ্ণ, মার্চ ৫, ২০১৯

আর্থ-সামাজিক সকল সূচকের ধারাবাহিক অগ্রগতিতে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত। সোমবার জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনীত ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় সাংসদ ইসমাত আরা সাদেক এ কথা বলেন।

আলোচনায় অংশ নিয়ে সরকারি দলের সদস্য আ ফ ম রুহুল হক বলেন, জেলা পর্যায়ে হাসপাতালগুলোতে ডাক্তার স্বল্পতা নিরসন এবং চিকিৎসকদের কার্যপরিধি নির্ধারণ করে দিলে হাসপাতালে রোগিরা কাঙ্খিত সেবা পেতে পারে।

কাজিম উদ্দিন আহম্মেদ বলেন, বর্তমান সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছে। গণমাধ্যমগুলোকে তাদের ইচ্ছে মতো প্রতিবেদন বা অনুষ্ঠান করার ক্ষেত্রে কোনো বিধি-নিষেধ আরোপ করা হয়নি।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে বিশ্বে পরিচিতি লাভ করেছে। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে সরকার নিরলসভাবে কাজ করছে। জাতীয় মহাসড়কসহ দেশের সকল সড়ক মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করা হচ্ছে।

একাব্বর হোসেন বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর দেশের ইতিহাস বিকৃত করার অপচেষ্টা করা হয়। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের স্থানকে মুছে দিতে সেখানে শিশু পার্ক নির্মাণ করা হয়। কিন্তু তাদের চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ইউনিসেফ কর্তৃক স্বীকৃতি লাভ করেছে।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। সবার জন্য বিদ্যুৎ সুবিধা নিশ্চিত করতে বর্তমান সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ। ২০২১ সালের মধ্যে সরকার দেশের প্রতিটি ঘরে বিদ্যুৎ সুবিধা পৌঁছে দেবে।

সুত্র : রাইজিংবিডি